আমাদের অনেকে বলেছে,ভাই আমি হিসাব বিজ্ঞানের এন্টি গুলা বুঝি না।তাই তাদের জন্যই আজকের পোস্ট।চলুন প্রথমে হিসাব বিজ্ঞানের বেসিক জ্ঞান এর সাথে পরিচিত হই।
- A=L+E
- A=Asset,L=Libates,E=Equality অর্থাৎ সম্পদ,দায় ও মালিকানা স্বত্ব।
- সম্পদ ও ব্যয় যদি বাড়ে ডেবিট আর যদি কমে ক্রেডিট।
- আয়,দায়,মালিকানা স্বত্ব যদি বাড়ে ডেবিট এবং যদি কমে ক্রেডিট।
- খরচ যদি অগ্রিম হয় তাহলে সম্পদ আর বকেয়া হলে দায় পাশে যাবে।
হিসাব বিজ্ঞানের জাবেদা গুলোর বিশ্লেষণ করা হলো:
দেনাদার বা প্রাপ্য হিসাব:
প্রতিষ্ঠানের পন্য বাকিতে বিক্রি করলে প্রাপ্য বা দেনাদার হিসাব সৃষ্ট হয়। প্রাপ্য আর দেনাদার হিসাব একই কথা। দেনাদার ব্রিটিশ ও প্রাপ্য আধুনিক(আমিরিকান)।পাওনাদার বা প্রদেয় হিসাব:
প্রতিষ্ঠানের বাকিতে পন্য ক্রয় করলে পাওনাদার বা প্রদেয় হিসাব সৃষ্টি হয়। প্রাপ্য আর দেনাদার হিসাব একই কথা।প্রাপ্য আধুনিক(আমেরিকান) ও পাওনাদার ব্রিটিশ।
অনাদায়ী পাওনা বা কুঋন:
অনাদায়ী পাওনা হলো পাপ্য হিসাবের টাকা আদায় যোগ্য না। অনাদায়ী পাওনা ও কুঋন একই। উদারহন: আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের পন্য বাকিতে বিক্রয় করেছেন। এ ওই টাকা সে দিতে পারছে না। সে বলছে ৮০% টাকা আমি দিতে পারবো। আর ওই ২০% হলো অনাদায়ী পাওনা বা কুঋন।অনাদায়ী রেওয়ামিলের ডেবিট পাশে বসে কারন অনাদায়ী পাওনা ব্যবসায়ের একটি ব্যয়।অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি:
অনাদায়ী পাওনাকে প্রতিরোধ করার জন্য বছরের শেষে কিছু টাকা রেখে দেওয়া হয়। তাই এটি রেওয়ামিনের ক্রেডিট কলামে যাবে।
সাপ্লাইজ বা মনিহারি হিসাব:
সাপ্লাইজ বা মনিহারি হিসাব একই কথা। মনিহারি বা সাপ্লাইজ ব্যবসায়ের(বিকল্প২৪.কম) জন্য একটি ব্যয়। তাই এটি রেওয়ামিলের ডেবিট কলামে যাবে।
প্রারম্ভিক ও সমাপনী মজুদ পন্য:
বছরের প্রথমে যে পন্য থাকে তাকে প্রারম্ভিক মজুদ পন্য বলে। প্রারম্ভিক মজুদ পন্য রেওয়ামিলের ক্রেডিট কলামে বসে। বছরের শেষে যে পন্য গুলা থেকে যায় তাকে সমাপনী মজুদ পন্য বলে। সমাপনী মজুদ পন্য রেওয়ামিলে আসে না।আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিতে পোষ্ট টি শেয়ার করুন।
No comments:
Post a Comment